সাতকাহন২৪.কম ডেস্ক
বিশ্ব প্রবীণ দিবস আজ। এবারে দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘মর্যাদাপূর্ণ বার্ধক্য : বিশ্বব্যাপী প্রবীণ পরিচর্যা ও সহায়তা ব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ’।
বয়স বাড়তে থাকলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে থাকে। আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভারসাম্যপূর্ণ খাদ্যাভ্যাসের বিকল্প নেই। তাই প্রবীণদের খাবারের দিকে বিশেষ যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। ৫০ বছর পেরোলে খাদ্যতালিকায় রাখা জরুরি, এমন কিছু খাবারের বিষয়ে জানিয়েছে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট ওয়েবএমডি।
আঁশ
প্রবীণদের খাদ্যতালিকায় উচ্চ পরিমাণ আঁশ সম্বৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে। যেমন : ফল, সবজি, ওটমিল, বাদাম ইত্যাদি। এই সময়ে কোষ্ঠকাঠিন্য বেশ প্রচলিত সমস্যা। আঁশ জাতীয় খাবার এটি প্রতিরোধে উপকারী। এ ছাড়া এসব খাবার কোলেস্টেরল, রক্তের সুগার ও ওজন নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে।
বাদাম
কাঠবাদাম, চিনাবাদাম, ওয়ালনাট, কাজু বাদাম ইত্যাদিতে বার্ধক্যরোধী উপাদান ভরপুর। এই মজাদার স্ন্যাকস হৃদরোগ, স্ট্রোক, টাইপ-টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে উপকারী। পাশাপাশি এটি মস্তিষ্কেও ভালো রাখতে সাহায্য করে।
পানি
বয়স বাড়তে থাকলে দেহে কেবল পানিশূন্যতা তৈরি হয় না, পানি পিপাষাও কমে। তাই এই সময়টায় পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান জরুরি। এতে দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে; জয়েন্টের বিভিন্ন সমস্যা কমবে। এ ক্ষেত্রে দৈনিক অন্তত আট গ্লাস পানি পান করা জরুরি।
লিন প্রোটিন
প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে প্রবীণ বয়সে পেশি ঠিকঠাক থাকে। এই ক্ষেত্রে ডিম, মুরগির মাংস ও দুধ জাতীয় খাবার খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। এসব খাবার একজন পশ্চাশোর্ধ্ব ব্যক্তিকে সুস্থ রাখবে।