চুল পড়ে কেন?
সাতকাহন২৪.কম ডেস্ক
দিনে ৫০ থেকে ১০০টি চুল পড়া স্বাভাবিক। এটা সাধারণত এতো বোঝা যায় না, কারণ নতুন চুল আবার গজাতে থাকে। তবে না গজালে এবং পড়তেই থাকলে এটি নিয়ে ভাবনার বিষয় রয়েছে। আসলে চুল পড়া কিছু বিষয়ের ওপর নির্ভর করে।
চুল পড়ার কিছু কারণ জানিয়েছে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট মায়োক্লিনিক।
পারিবারিক ইতিহাস
বংশে চুল পড়ার সমস্যা থাকলে এই সমস্যা আপনারও হতে পারে। একে অ্যান্ড্রোজেনিক অ্যালোপেসিয়া বলে।
হরমোনের ভারসাম্যহীনতা
অনেক সময় দেহে হরমোনের ভারসাম্যহীনতার জন্যও চুল পড়ার সমস্যা হয়। গর্ভাবস্থায়, মেনোপজের সময় বা থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে চুল পড়তে পারে।
মেডিকেশন
কিছু ওষুধের কারণেও চুল পড়তে পারে। বিশেষ করে ক্যানসার, আরথ্রাইটিস, ডিপ্রেশন, হার্টের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ খেলে এই সমস্যা হতে দেখা যায়। দেখুন তো আপনিও এমন কোনো বিষয়ে ভুগছেন কি না?
বই যত্নে রাখার পাঁচ উপায়
সাতকাহন২৪.কম ডেস্ক
ইন্টারনেটের এই দুনিয়ায় এবং ই-বুকের এই যুগে, বই পড়া এখন একটি ক্লিকের বিষয়। কেবল নেটে গিয়ে ক্লিক করো, সামনেই বই হাজির। তবে হাতে ধরে কাগজের বই পড়ার যেই আনন্দ, তা সবসময়ই ভিন্নরকম। এটি পড়ার মানুষের সংখ্যাও নেহাত কম নয়। তবে বই পড়লেই তো হয় না, একে যত্নে রাখাটাও জরুরি।

বই যত্নে রাখার বিষয়ে কিছু পরামর্শ জানিয়েছেন রীনাত ফৌজিয়া। তিনি গভর্মেন্ট কলেজ অব অ্যাপলাইড হিউম্যান সাইন্সের সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও এনট্রাপ্রেনরশিপ বিভাগের অধ্যাপক। তাঁর পরামর্শ অনুসারে-
- যেসব বই আমরা রোজ পড়ি, সেগুলো বাহিরে খোলা জায়গায় রাখা যায়। তবে যেসব বই সবসময় পড়া হয় না, এগুলোকে দীর্ঘদিন ভালো রাখতে বুকসেল্ফে রাখা জরুরি। আর সেই বুকসেল্ফে সামনের অংশ কাঁচ লাগানো থাকলে বেশি ভালো। না হলে ধুলা জমে বই নষ্ট হয়।
- পোকামাকড়ের আক্রমণ প্রতিরোধে বুকসেল্ফের কোণায় কোণায় ন্যাপথলিন দিয়ে রাখতে পারেন।
- এ ছাড়া ছোট একটি কাপড়ে কালোজিরা পেঁচিয়ে পুটলি বেধেও রাখা যায়। এতেও পোকার আক্রমণ কমতে পারে।
- যেই ঘরে বই রাখা হবে সেটি যেন স্যাঁত স্যাঁতে না হয়। কারণ বই যেহেতু কাগজের তাই স্যাঁত স্যাঁতে ঘরে রাখলে সহজেই নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই আলো-বাতাস থাকবে এমন জায়গাতেই রাখা ভালো।
- বছরে অন্তত এক বা দুই বার বুকসেল্ফ থেকে বই নামিয়ে পরিষ্কার করুন। এতে দীর্ঘদিন বই ভালো রাখা সম্ভব।
ভালোবাসা দিবসের আয়োজনে ‘রঙ বাংলাদেশ’
সাতকাহন২৪.কম ডেস্ক
“ভালোবাসি ভালোবাসি, এই সুরে কাছে দূরে, জলস্থলে বাজায় বাঁশি, ভালোবাসি ভালোবাসি…”
রবীন্দ্রনাথের এই গানের আবহকে সঙ্গী করেই প্রতি বছর পালিত হয় বিশ্ব ভালোবাসা দিবস বা ভ্যালেন্টাইন ডে। কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় তার কবিতায় যেমন ভালোবাসার মানুষের জন্য হাতের মুঠোয় প্রাণ নিয়ে এবং বিশ্ব সংসার তন্ন তন্ন করে ১০৮ টি নীলপদ্ম খুঁজে আনার কথা বলেছিলেন? আমরা সকলেই কিন্তু একইভাবে ভালোবাসার মানুষের জন্য নিবেদিত হয়ে উঠি।
প্রিয় মানুষের চোখে নিজেকে হাজির করতে চাই, যা কিছু সুন্দর তা নিয়ে। এখন যদি প্রশ্ন করি কী কী প্রস্তুতি নিয়ে আমরা মুখোমুখি হতে চাই ভালোবাসার মানুষের? উত্তরে হয়তো একগাদা বিষয় আসতেই পারে, কিন্তু সবচেয়ে প্রচলিত বিষয় বোধহয় একটাই-আর তা হলো সুন্দর পোশাকে নিজেকে তৈরি করে নেওয়া।
বেশ অনেক বছর ধরেই বিশ্ব ভালোবাসা দিবস জাঁকজমকভাবে পালিত হয় বাংলাদেশেও। দেশের সকল ফ্যাশন হাউসগুলোরও এই নিয়ে থাকে ব্যাপক প্রস্তুতি। এই ধারা থেকে দেশের শীর্ষস্থানীয় ফ্যাশন হাউস ‘রঙ বাংলাদেশ’ও ব্যতিক্রম নয়। যে কোনো উৎসবে এই প্রতিষ্ঠানটির থাকে ব্যাপক আয়োজন। এবারও ভালোবাসা দিবসকে সামনে রেখে রঙ বাংলাদেশ নিয়ে এসেছে ছেলে-মেয়ে উভয়ের জন্যেই নানান রকম পোশাক।
তবে প্রতিষ্ঠানসূত্রে জানা গেছে ভালোবাসা দিবসে এবার তারা বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়েছে মেয়েদের জন্য কামিজ, শাড়ি ও ছেলেদের পাঞ্জাবির দিকে।
কটন, জ্যাকার্ট কটন আর হাফসিল্ক কাপড়ের ব্যবহার নিশ্চিত করেছে পোশাকের আরামের দিকটা। ভালোবাসা যেমন সকল ঋতুতেও তার আবেদন হারায় না ভ্যালেন্টাইন উপলক্ষ্যে ‘রঙ বাংলাদেশ’এর এবারের কালেকশান অন্য ঋতুতেও ক্রেতা সমাদৃত হয়ে উঠবে বলেই ধারণা করা যায়।
রঙ বাংলাদেশ এর পণ্য ঢাকা ও ঢাকার বাহিরের সকল আউটলেটেই পাওয়া যাচ্ছে। এ ছাড়া অনলাইন প্ল্যাটফর্মে বসন্ত উৎসবের পণ্য ক্রয়ে ভিজিট করুন www.rang-bd.com অথবা রঙ বাংলাদেশের ফেসবুক পেজ www.facebook.com/rangbangladesh। যেকোন প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন রঙ বাংলাদেশ এর হোয়াটস্ অ্যাপ সম্বলিত 01777744344 ও 01799998877 হটলাইনে।