Tuesday, November 18, 2025
spot_img
Homeডায়েট—ফিটনেসওজন বাড়ানো—কমানোডায়েট করেও পেটের মেদ কমছে না, কারণ জানুন

ডায়েট করেও পেটের মেদ কমছে না, কারণ জানুন

সাতকাহন২৪. কম ডেস্ক

অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস পেটের মেদ তৈরির অন্যতম কারণ। অতিরিক্ত শর্করা ও চর্বি জাতীয় খাবার ওজন বাড়ানোর জন্য দায়ী। এসবের পরিবর্তে আমিষ, ভালো চর্বি, শাক-সবজি খাদ্যতালিকায় রাখলে ওজন কমতে সুবিধা হয়। তবে এ ধরনের খাবার খাওয়ার পরও অনেকের পেটের মেদ ধীরে কমতে দেখা যায়। এর কারণ কী? আসুন জানি।

ধূমপান
ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর- এ কথা তো আর অজানা নয়। তবে জানেন কি ধূমপান পেটের মেদ তৈরিরও অন্যতম কারণ?
গবেষণায় দেখা যায়, ধূমপায়ীদের মেদ বেশি হয়, অধূমপায়ীদের চেয়ে। তাই শরীর ফিট রাখতে এই অভ্যাস দ্রুত ত্যাগ করুন।

মানসিক চাপ
করটিসল হলো মানসিক চাপ তৈরিকারী হরমোন। এই হরমোনের পরিমাণ বাড়লে অর্থাৎ মানসিক চাপের ভেতর থাকলে পেটের মেদ বাড়ে। ধ্যান, যোগ ব্যায়াম, ব্যায়াম ইত্যাদি হতে পারে এসব থেকে পরিত্রাণের উপায়। এ ছাড়া মানসিক চাপ ব্যবস্থাপনায় চিকিৎসকেরও পরামর্শ নিতে পারেন।

পর্যাপ্ত ব্যায়াম না করা
ওজন কমাতে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করাটাও জরুরি। পর্যাপ্ত পরিমাণ ব্যায়াম না করলে পেটের মেদ কমতে দেরি হয়। ফিটনেস বাড়াতে হাঁটা, দৌড়, সাঁতার ইত্যাদি উপকারী।

মদ্যপান
ধূমপানের মতো মদ্যপানও পেটের মেদ বাড়িয়ে দেওয়ার অন্যতম আরেকটি কারণ। মদের শর্করা পেটের মেদ বাড়ায়। তাই শরীরকে ফিট রাখতে এই অভ্যাসটিও অবশ্যই বাদ দিতে হবে জীবন থেকে।

পর্যাপ্ত পানি পান না করা
শুনে অবাক হচ্ছেন? আসলেই তাই, পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান না করাও মেদ বাড়াতে পারে। গবেষণায় দেখা যায়, পর্যাপ্ত পানি পান ওজন কমাতে উপকারী। তবে এ ক্ষেত্রে কোমল পানীয় বা চিনিযুক্ত পানীয় কিন্তু উপকার করবে না। মেদ কমাতে আপনাকে প্রতিদিন অন্তত ১০ থেকে ১২ গ্লাস সাধারণ পানি পান করতে হবে।

সূত্র : ওয়েবএমডি

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

সাতকাহন
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.